যমুনাসহ আভ্যন্তরী ফুলজোড়, করতোয়া ও চলনবিলের পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় সিরাজগঞ্জে এখনো সাড়ে তিন লাখেরও বেশি মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী এসব মানুষ গবাদিপশু নিয়ে চরম বিপাকে রয়েছে।
পানিবন্দী এলাকায় দেখা দিয়েছে শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট। সরকারিভাবে যে চাল ও শুকনো খাবার বিতরন করা হয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সরকারী হিসেবে জেলার ছয়টি উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নের প্রায় ৫৮ হাজার পরিবার পানিবন্দী। ৫৩ কিলোমিটার কাচা-পাকা সড়ক ও বাঁধ নষ্ট হয়ে গেছে। ৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও কৃষকের প্রায় ১৫ হেক্টরের ফসল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে।